নিউজ ডেস্ক
আজ ৫ জানুয়ারি ২০২০ইং রোজ রবিবার সকাল ১০:৩০ ঘটিকায় জাতীয় প্রেসক্লাব, ঢাকা এর সামনে বাংলাদেশ মেন’স রাইটস ফাউন্ডেশন (বিএমআরএফ) এর উদ্যোগে বাংলাদেশে পুরুষ মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে এর প্রতিবাদে মানববন্ধনের আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন অত্র সংগঠনের ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক তাইফুর ইসলাম, যুগ্ম আহ্বায়ক, মাজেদ ইবনে আজাদ, আনোয়ার হোসেন, লিটন গাজী, মজিবুর রহমান, ডাঃ মহিউদ্দিন, মোঃ মহিউদ্দিনসহ সংগঠনের সদস্যরা। উক্ত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন অত্র সংগঠনের চেয়ারম্যান শেখ খায়রুল আলম।
অবশেষে সংগঠনের চেয়ারম্যান তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশে পুরুষ মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। পুরুষরাও মানুষ। পুরুষরাও এদেশের নাগরিক। পুরুষেরও অধিকার আছে। কিন্তু কার কাছে এই অধিকারের কথা বলবে? পুরুষের নীরব কান্না শোনার মতো পুরুষ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ও নাই। এমনকি অধিদপ্তর বা পরিদপ্তরও নাই। সেজন্য নীরবে কাঁদছে পুরুষ দেখার কেউ নেই। প্রতিদিন দেশ বিদেশ থেকে আমরা অভিযোগ পাচ্ছি। অনেকে কান্নাকাটি করে, কিন্তু আমরা কি করতে পারি? আইনতো আমাদের পক্ষে না। তাই আজ মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী বৎসরের শুরুতে বাংলাদেশের পুরুষ মানবাধিকার লঙ্ঘনের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সেই সাথে মানবাধিকার লঙ্ঘনের আংশিক চিত্র তুলে ধরলাম। ১। দুষ্টু নারীরা বিয়ের নামে কাবিনের ব্যবসা করে নিরীহ পুরুষদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অথচ এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারার আয়াত নং ২২৯ অনুসারে যদি কোন স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে মুক্ত হতে চান, তবে কোন কিছুর বিনিময়ে হতে হবে, যা তার মোহরানার অতিরিক্ত হবে না। ২। দন্ডবিধি ৪৯৭ ধারায় একই অপরাধে পুরুষের পাঁচ বৎসর জেল এবং জরিমানা কিন্তু নারীর দায়মুক্তি। এতে করে নারীরা পরকীয়ার প্রতি উৎসাহিত হচ্ছে। অনেক নারীকে বলতে শুনি প্রেমের মজা পরকীয়ায়। তারা মজা নিবে অথচ শাস্তি পাবে না। ৩। পরকীয়া আসক্ত ও অবাধ্য স্ত্রীকে শাসন করতে গেলে স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা নারী নির্যাতন ও যৌতুক মামলা দিয়ে হাজতে পাঠিয়ে দিচ্ছে, অথচ স্বামীকে আত্মপক্ষ সমর্থনের কোন সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। ৪। বিবাহ বিচ্ছেদের পর সন্তানের ভরন-পোষণ পিতাকেই বহন করতে হয় অথচ সন্তানের ভালোবাসা হতে পিতাকে বঞ্চিত করা হয়। ৫। পরকীয়া আসক্তি স্ত্রী স্বামীকে সর্বশান্ত করে চলে গেলেও স্বামী তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না। ৬। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে নারী ও পুরুষ এর সমান অধিকারের কথা বলা হলেও নারী নির্যাতন দমন আইন আছে, কিন্তু পুরুষ নির্যাতন দমন আইন নেই। ৭। নারী নির্যাতন মামলা ৮০ ভাগই মিথ্যা, তাহলে ২০ জন ভিকটিম নারীর জন্য ৮০ জন নিরীহ পুরুষ মিথ্যা মামলার শিকার হবে কেন? এত অল্প পরিসরে পুরুষ মানবাধিকার লঙ্ঘনে সবচিত্র তুলে ধরা সম্ভব নয়। এর প্রতিকার কি? বাংলাদেশ মেন’স রাইটস ফাউন্ডেশন সব সময় অন্যায়ের প্রতিবাদ করছে। বাংলাদেশ পুরুষ অধিকার ফাউন্ডেশন সব সময় নির্যাতিত পুরুষ ভাইদের সাথে ছিল, আছে, থাকবে এবং সব সময় নির্যাতিত ভাইদের সব ধরণের সহযোগিতা করবে। তিনি আরও বলেন ২০২০ সাল বাংলাদেশীদের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ। এ বছর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী পালন করা হবে এবং স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী (৫০ বছর পূর্তি) উদযাপন করা হবে। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবী জানাচ্ছি বাংলার মাটিতে যেন আর পুরুষের মানবাধিকার লঙ্ঘিত না হয়। তিনি আরো বলেন, ২৬ ডিসেম্বর ঢাকার হাতিরঝিলে দেখা গেছে এক নারীর হাতে মানব কুকুর। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত, আর কুকুর হলো নিকৃষ্ট প্রাণী। মানুষের সাথে কুকুরের তুলনা করা হয়েছে। এই ঘটনাটি মানব জাতির জন্য অত্যান্ত ন্যাক্কার ও লজ্জাজনক। তাই এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই।
অবশেষে সংগঠনের চেয়ারম্যান তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশে পুরুষ মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে। পুরুষরাও মানুষ। পুরুষরাও এদেশের নাগরিক। পুরুষেরও অধিকার আছে। কিন্তু কার কাছে এই অধিকারের কথা বলবে? পুরুষের নীরব কান্না শোনার মতো পুরুষ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ও নাই। এমনকি অধিদপ্তর বা পরিদপ্তরও নাই। সেজন্য নীরবে কাঁদছে পুরুষ দেখার কেউ নেই। প্রতিদিন দেশ বিদেশ থেকে আমরা অভিযোগ পাচ্ছি। অনেকে কান্নাকাটি করে, কিন্তু আমরা কি করতে পারি? আইনতো আমাদের পক্ষে না। তাই আজ মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী বৎসরের শুরুতে বাংলাদেশের পুরুষ মানবাধিকার লঙ্ঘনের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি এবং সেই সাথে মানবাধিকার লঙ্ঘনের আংশিক চিত্র তুলে ধরলাম। ১। দুষ্টু নারীরা বিয়ের নামে কাবিনের ব্যবসা করে নিরীহ পুরুষদের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অথচ এদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। পবিত্র কোরআনের সুরা বাকারার আয়াত নং ২২৯ অনুসারে যদি কোন স্ত্রী তার স্বামীর কাছ থেকে মুক্ত হতে চান, তবে কোন কিছুর বিনিময়ে হতে হবে, যা তার মোহরানার অতিরিক্ত হবে না। ২। দন্ডবিধি ৪৯৭ ধারায় একই অপরাধে পুরুষের পাঁচ বৎসর জেল এবং জরিমানা কিন্তু নারীর দায়মুক্তি। এতে করে নারীরা পরকীয়ার প্রতি উৎসাহিত হচ্ছে। অনেক নারীকে বলতে শুনি প্রেমের মজা পরকীয়ায়। তারা মজা নিবে অথচ শাস্তি পাবে না। ৩। পরকীয়া আসক্ত ও অবাধ্য স্ত্রীকে শাসন করতে গেলে স্বামীর বিরুদ্ধে মিথ্যা নারী নির্যাতন ও যৌতুক মামলা দিয়ে হাজতে পাঠিয়ে দিচ্ছে, অথচ স্বামীকে আত্মপক্ষ সমর্থনের কোন সুযোগ দেয়া হচ্ছে না। ৪। বিবাহ বিচ্ছেদের পর সন্তানের ভরন-পোষণ পিতাকেই বহন করতে হয় অথচ সন্তানের ভালোবাসা হতে পিতাকে বঞ্চিত করা হয়। ৫। পরকীয়া আসক্তি স্ত্রী স্বামীকে সর্বশান্ত করে চলে গেলেও স্বামী তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নিতে পারছে না। ৬। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৭ অনুচ্ছেদে নারী ও পুরুষ এর সমান অধিকারের কথা বলা হলেও নারী নির্যাতন দমন আইন আছে, কিন্তু পুরুষ নির্যাতন দমন আইন নেই। ৭। নারী নির্যাতন মামলা ৮০ ভাগই মিথ্যা, তাহলে ২০ জন ভিকটিম নারীর জন্য ৮০ জন নিরীহ পুরুষ মিথ্যা মামলার শিকার হবে কেন? এত অল্প পরিসরে পুরুষ মানবাধিকার লঙ্ঘনে সবচিত্র তুলে ধরা সম্ভব নয়। এর প্রতিকার কি? বাংলাদেশ মেন’স রাইটস ফাউন্ডেশন সব সময় অন্যায়ের প্রতিবাদ করছে। বাংলাদেশ পুরুষ অধিকার ফাউন্ডেশন সব সময় নির্যাতিত পুরুষ ভাইদের সাথে ছিল, আছে, থাকবে এবং সব সময় নির্যাতিত ভাইদের সব ধরণের সহযোগিতা করবে। তিনি আরও বলেন ২০২০ সাল বাংলাদেশীদের জন্য তাৎপর্যপূর্ণ। এ বছর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী পালন করা হবে এবং স্বাধীনতার রজতজয়ন্তী (৫০ বছর পূর্তি) উদযাপন করা হবে। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবী জানাচ্ছি বাংলার মাটিতে যেন আর পুরুষের মানবাধিকার লঙ্ঘিত না হয়। তিনি আরো বলেন, ২৬ ডিসেম্বর ঢাকার হাতিরঝিলে দেখা গেছে এক নারীর হাতে মানব কুকুর। মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত, আর কুকুর হলো নিকৃষ্ট প্রাণী। মানুষের সাথে কুকুরের তুলনা করা হয়েছে। এই ঘটনাটি মানব জাতির জন্য অত্যান্ত ন্যাক্কার ও লজ্জাজনক। তাই এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং সুষ্ঠ তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানাই।
0
Shares
শেয়ার করুন
শেয়ার করুন