নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
আশুলিয়া থানার স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলাম? করোনার প্রাদুর্ভাবে কর্মহীন হয়ে পড়া অগনিত মানুষের মাঝে? লাগাতার ত্রান বিতরন করেই চলেছেন।তিনি ত্রান বিতরন করে চলেছেন সকল শ্রেনী পেশার মানুষের জন্য।শুধু তার ইউনিয়নে নয়।তিনি ত্রান বিতরন করেছেন পার্শবর্তী সকল ইউনিয়নে।
তার নিকট থেকে শিমুলিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজহারুল ইসলাম সুরুজ।,শিমুলিয়া ইউনিয়নের জন্য ত্রান সামগ্রী নিয়েছেন, তার নিকট থেকে।
পাথালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পারভেজ দেওয়ান, পাথালিয়া ইউনিয়নের জন্য ত্রান সামগ্রী নিয়েছেন। তার নিকট থেকে ইয়ারপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৌয়দ আহম্মেদ মাষ্টার।ইয়ারপুর ইউনিয়নের জন্য ত্রান সামগ্রী নিয়েছেন।তার নিকট থেকে।
আশুলিযা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের সভাপতি সাধারন সম্পাদক ত্রাণ নিয়েছেন, আশুলিযা ইউনিয়নের জন্য । তার নিকট থেকে ত্রাণ নিয়েছেন।
আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দতিনি ত্রান সামগ্রী দিয়েছেন। মসজিদের ইমাম,মুয়াজ্জীন,সহ অসংখ্য মুসল্লীদের। তিনি ত্রান সামগ্রী দিয়েছেন, ভ্যান চালক,রিকশা চালক,অটোরিকশা চালক, পিকাপ ড্রাইভার, ট্যাক্সি চালিত শ্রমিকদের ত্রান দিয়েছেন। কর্মহীন মানুষের মাঝে ত্রান দিয়েছেন।
মধ্যবৃত্ত পরিবারের মধ্যে ত্রান দিয়েছেন, আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে ত্রান দিয়েছেন।
বিরুধী দলের সকল নেতাকর্মীদের মাঝে ত্রান দিয়েছেন। তিনি সর্ব দলীয় জনগনকে এান দিয়েছেন। তিনি কখনো কোনো ন্যাশনাল আইডি কারো নিকট চায় নাই। তিনি কখনো দেখেনি সে কোন গ্রামের, কোন ওয়ার্ডের,কোন ইউনিয়নের,কোন থানার, কোন জেলার, তিনি বলেছেন এখন মানুষ বিপাকে আছেন,এখন রাজনীতি করার সময় নয়।
এখন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর সময়। ত্রান দিয়েছেন অগনিত কারখানা শ্রমিকদের, তিনি ত্রান সামগ্রী দিয়েছেন
রানাপ্লাজা ধ্বসিত সকল শ্রমিকদের।তিনি ত্রান দিয়েছেন তাজরীন ফ্যাশনের আহত নিহত সকল শ্রমিক পরিবারের মধ্যে।তিনি ত্রান দিয়েছেন প্রতিবন্ধীদের। তিনি ত্রান দিয়েছেন।
আশুলিয়া থানার অলি গলির সকল সেক্টর সকল জায়গায়। তারই ত্রান পেয়েছন সংবাদকর্মীরা, তারই ত্রান পেয়েছেন অগনিত পথশিশুরা,তারই সহযোগিতা পেয়েছেন বিভিন্ন জেলা থেকে উঠে আসা অগনিত খেটে খাওয়া মানুষ।
চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম,ছাত্র জীবনে সত্যকে বুকে লালন করে মিথ্যাকে পরাজিত করে, বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রানীত হয়ে মানুষের ভালোবাসায় শিক্ত হয়েছেন। তিনি দুস্ত ছাত্র ছাত্রীদের, কন্যাদায় গ্রস্তদের, অসুস্থ রুগিদের, বেকার যুবকদের, সহায় সম্বলহীনদের অগনিত মসজিদ মাদ্রাসা গীর্জা সকল ধর্মীও প্রতিষ্ঠানকে সহযোগিতা দিয়েই চলেছেন।
তিনি বলেন আমি আপনাদেরই সাইফুল।আপনাদের সহোযগিতা,আস্থা,বিশ্বাস,ভালোবাসায় আজ আমি হয়েছি চেয়ারম্যান। জানিনা আপনাদের আস্থার প্রতিদান কতটুকু দিতে পেরেছি। তবে আমি চেষ্টাকরি আমার দৃষ্টিকে সবসময় সার্বজনীন পর্যায়ে রাখার।কারন আপনারা প্রত্যেকেই আমার শক্তির উৎস,পরমাত্মীয়। আমি ভীষন ভাবে ঘৃনাকরি কর্তৃত্তের নেতৃত্ব। আমি বিশ্বাসী, উজ্জীবনের নেতৃত্বে। নেতা সত্তা নয় উজ্জবিত সত্তাই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করে।
আমি আলোতে মুগ্ধ তবে বিস্মিত নই। আমি বিসম্বিত আলোর উৎস সুর্যে। তেমনি আমি ভালোতে খুঁশি তবে তৃপ্ত নই,আমি তৃপ্ত ভালোর উৎকর্ষে।
জানি করোনার থাবায় হতবিহুল পৃথিবীর ক্রান্তি লগ্নে উপরোক্ত এই কথা গুলো খুব বেশি মানান সই নয়। আপনারা ভেঙে পড়বেন না আমি আপনাদের পাশে আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ। মনে রাখবেন দুঃখের অমানিশা ভেদ করে সুখের সুর্য্য উদিত হবেই হবে। তিনি আরো বলেন,আমার রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে এবং আমার সার্বিক বিষয় নিয়ে,আপনাদের যদি কারো কোন অভিযোগ, অনুযোগ,বা পরামর্শ থাকে। আপনারা নির্দিধায় আমাকে বলতে পারেন। আমি তা আমার সাধ্যমত সমাধানের চেষ্টা করে যাবো ইনশাআল্লাহ। আপনাদের জন্য চব্বিশ ঘণ্টা খোলা রেখেছি আমার মোবাইল ফোন। আপনাদের প্রয়োজনে ফোন করুন।
চেয়ারম্যান মোঃ সাইফুল ইসলামের সাথে স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক, হাজী মতিউর রহমান মতিন, সর্বক্ষন পাশেপাশে থেকে সকল প্রান্তে সজাগ দৃষ্টি রেখে চলেছেন। ইউনিয়নের কোনো মানুষ যেনো কোনো ভাবে কষ্ট না পায় সে বিষয়ে।
হাজী মতিউর রহমান মতিন বলেন,আশুলিয়ায় আজ পর্যন্ত, চেয়ারম্যান সাইফুলের মত ত্রান বিতরন করতে আমি দেখিনি। এক কথায় তার মত দানবীর এই আশুলিয়ায় নেই। জনগণের অভিভাবক হিসাবে সত্যিই তিনি একজন মহান ব্যাক্তি। তার তুলনা করার মত ব্যাক্তি আশুলিয়ায় নাই।
চেয়ারম্যান সাইফুলের জন্য আশুলিয়ার সকল শ্রেনী পেশার মানুষ ধন্য। বিসম্মিত নেই মধ্যবৃত্ত পরিবার গুলোও। সকলকে বলি আপনারা সরকারের নির্দেশনা মেনে চলুন। চেয়ারম্যান সাইফুল আছে আপনাদের পাশে। আমি আছি আপনাদের সাথে। আসুন একে অপরের সহযোগিতা করি, সুখী সুন্দর জীবন গড়ি। নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন। নিজে ভালো থাকুন অপরকে ভালো রাখুন।