পাকিস্তানি তরুণের সঙ্গে বাংলাদেশি তরুণীর অনলাইনের মাধ্যমে বিয়ে

অনলাইন ডেস্ক:

বাংলাদেশি তরুণীর সঙ্গে পাকিস্তানি তরুণের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীতে গড়াতে বিয়ের দিনক্ষণ নির্ধারণ করা হয়েছিল। পাকিস্তানি তরুণ ও তাঁর পরিবারের কয়েক জন সদস্য বাংলাদেশে কনে বাড়িতে এসে বিয়ে পড়ানোর কথা ছিল। বিয়ের সবকিছু সেভাবেই এগোচ্ছিল।এরই মধ্যে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সব ওলটপালট করে দিল। করোনার এই দুর্যোগ মুহূর্তে পাকিস্তানি তরুণ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশে আসতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত বিয়ে অবশ্য আটকে থাকেনি। দুই পরিবারের সম্মতিতে অনলাইনের মাধ্যমে এই প্রেমিকযুগল বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
বাংলাদেশিতরুণীর সঙ্গে পাকিস্তানি তরুণের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক স্বামী-স্ত্রীতে গড়াতে বিয়ের দিনক্ষণ নির্ধারণ করা হয়েছিল। পাকিস্তানি তরুণ ও তাঁর পরিবারের কয়েক জন সদস্য বাংলাদেশে কনে বাড়িতে এসে বিয়ে পড়ানোর কথা ছিল। বিয়ের সবকিছু সেভাবেই এগোচ্ছিল।
এরই মধ্যে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) সব ওলটপালট করে দিল। করোনার এই দুর্যোগ মুহূর্তে পাকিস্তানি তরুণ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশে আসতে পারেননি। শেষ পর্যন্ত বিয়ে অবশ্য আটকে থাকেনি। দুই পরিবারের সম্মতিতে অনলাইনের মাধ্যমে এই প্রেমিকযুগল বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটায় সামাজিক দূরত্ব মেনে বাংলাদেশের জয়পুরহাট শহরের কাশিয়াবাড়ি মহল্লায় কনের বাবার বাড়িতে অনলাইনে এই বিয়ের আয়োজন করা হয়। মাওলানা মোস্তাফিজুর রহমান তাঁদের বিয়ে পড়ান। কনে মুরসালিন সাবরিনা ওই মহল্লার বাসিন্দা ব্যাংক কর্মকর্তা মোজাফফর হোসেনের মেয়ে। আর বর পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের বাসিন্দা বিল্লাল হোসেনের ছেলে মোহাম্মদ উমের।
কনের পরিবার ও স্বজন সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সাল থেকে মুরসালিন সাবরিনা আমেরিকান অনলাইন ইউনিভার্সিটি অব দ্যা পিপলস-এ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে পড়াশোনা করছেন। একই ইউনিভার্সিটিতে মুহাম্মদ উমেরও পড়াশোনা করছেন। ওই ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের নিজস্ব ওয়েবসাইট ‘ইয়েমার’ এর মাধ্যমে দুজনের পরিচয় হয়। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। তাঁরা দুজন বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। ২০১৯ সালে উভয়ের পরিবার কথাটি জানতে পারে। প্রথমে মুরসালিন সাবরিনার পরিবার সম্মতি দেয়নি। পরে ছেলের পারিবারিক অবস্থা খোঁজ খবর নিয়ে মোজাফফর হোসেন মেয়েকে মুহাম্মদ উমের সঙ্গে বিয়ে দিতে রাজি হন। মুহাম্মদ উমেরের পরিবারও তাতে রাজি হয়।
পাকিস্তান থেকে মুহাম্মদ উমের ও তাঁর পরিবার বাংলাদেশের জয়পুরহাট আসার জন্য ভিসা আবেদন করেন। মার্চ মাসে তাঁদের বিয়ের করার কথা ছিল। করোনাভাইরাসের কারণে তাঁদের সিদ্ধান্ত ভেস্তে যায়। পরে উভয় পক্ষ অনলাইনে বিয়ের জন্য একমত হয়। বৃহস্পতিবার বিকেল পাঁচটার দিকে কনের বাড়িতে অনলাইনে বিয়ে পড়ানো হয়।
কনে মুরসালিন সাবরিনার বাবা মোজাফ্ফর হোসেন বলেন, পাকিস্তানি ছেলের সঙ্গে আমার মেয়ের বিয়ে দিয়েছি। দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে জামাই এসে মেয়ে নিয়ে যাবেন

ঠাকুরগাঁওয়ে বিশেষ অভিযানে  আটক ১৫

ঠাকুরগাঁও জেলা পুলিশ কর্তৃক বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ১৫জনকে আটকের খবর নিশ্চিত করেছেন। আটককৃতরা হলেন: ১। মোঃ শামছুল হক (৫০),পিতাঃ...

Read more

সর্বশেষ

ADVERTISEMENT

© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত


সম্পাদক ও প্রকাশক : মাে:শফিকুল ইসলাম
সহ-সম্পাদক : এডভােকেট-মোঃ আবু জাফর সিকদার
প্রধান প্রতিবেদক: মোঃ জাকির সিকদার

কার্যালয় : হোল্ডিং নং ২৮৪, ভাদাইল, আশুলিয়া, সাভার, ঢাকা-১৩৪৯

যোগাযোগ: +৮৮০ ১৯১ ১৬৩ ০৮১০
ই-মেইল : dailyamaderkhobor2018@gmail.com

দৈনিক আমাদের খবর বাংলাদেশের একটি বাংলা ভাষার অনলাইন সংবাদ মাধ্যম। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ থেকে দৈনিক আমাদের খবর, অনলাইন নিউজ পোর্টালটি সব ধরনের খবর প্রকাশ করে আসছে। বাংলাদেশের সবচেয়ে প্রচারিত অনলাইন সংবাদ মাধ্যমগুলির মধ্যে এটি একটি।

ADVERTISEMENT
x