চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগর উপজেলার ৮নং কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদে নামধারি সহকারী সচিব দারিদার খয়েরহুদা গ্রামের আব্দুল মানান, কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদে নিজের মন গরা আইন তৈরী করে সাধারণ জনসাধারণের সাথে প্রতিনিয়ত প্রতারণা করে আসছে ।সরে জমিনে কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে দেখা যায় জনগনের সাথে তার বিরুদ্ধে অভিযোগটি পুরাপুরি সত্য, নিয়োগ বিহিন আব্দুল মান্নান প্রভাবশালী জনৈক ব্যক্তির ছত্রছায়ায় থাকার কারনে কে ডি কে ইউপি সচিবের অবর্তমানে পুরা ইউনিয়ন পরিষদ দেখভালের দায়িত্বে থাকে আব্দুল মান্নান,সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে সেবা গৃহীতদের কাছ থেকে বিভিন্য অজুহাতে হাতিয়ে নেয় প্রতিনীয়তো হাজার হাজার টাকা।
কে ডি কে ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের কাশিপুর মাঠপাড়া গ্রামের আব্দুল মজিদ সরকারের পুত্র, আবুল কাশেম(৪৫) পরিষদে ওয়ারিশ সার্টিফিকেট আনতে গেলে তার কাছ থেকে ওয়ারিশ সার্টিফিকেট বাবদ,প্রতি পিচে নেওয়া হয় ২৩০টাকা করে, যা সম্পুর্ন অব্যধো ভাবে নেওয়া হচ্ছে, বলে দাবি করেন আবুল কাশেম অনিয়ম দুর্নীতি, এক তথ্য অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে আব্দুল মান্নান সম্পর্কে চাঞল্যকর তথ্য ।
, সহকারী সচিব দারিদার আব্দুল মান্নানের নিয়োগের ব্যপার্টি সম্পর্ন মিথ্যা, খোজনিয়ে দেখা যায় কে ডিকে ইউনিয়ন পরিষদে সহকারী সচিব হিসাবে কোন ব্যাক্তিকে নিয়োগ দেওয়া হয়নাই, সে বিষয় নিজের মুখে শিকার করে নেয় কে ডিকে ইউপি সচিব মোঃমনিরুল ইসলাম,(ইউপি সচিবের বক্তব্য হুবহু দেওয়া হলো) তিনি আরো বলেন আব্দুল মান্নানকে আমার সহকারী হিসেবে আমরা রেখেছি, তাকে সরকারি ভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়নাই, তিনি অপিস।
সহকারি হিসাবে কেডি কে ইউনিয়নে কাজ করে, ওয়ারিশ নামা বাবদ নেওয়া হয় ২০০টাকা আর ৩০ টাকা নেওয়া হয় আমাদের খরচ বাবদ, নাগরিক সনদ বাবদ যেটা নেওয়া হয় সে টাকাটি আমাদের থেকে যায়, সরকারি ভাবে আইন মানা সম্ভব?আইন তৈরি করে স্থানীয় পরিষদ যেটি সকলের মানতে হবে, রসিদের ব্যাপার জিগাস্যা করলে বলেন, রসিদ নিতে পারবে গ্রাহক ২০০টাকার ৩০টাকার রসিদ আমরা দিতে পারবনা, আপনার আরো কিছু জানতে চাইলে চেয়ারম্যানকে বলতে পারেন,।
ওয়ারিশ সার্টিফিকেট বাবদ কোন টাকার রসিদ দেওয়া হয়নীই বলে সাংবাদিকদের কাছে লিখিত দেয় আবুল কাশেম,এ ব্যাপারে কে ডি কে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার শিপলুর ফোনে ফোন দিয়ে কোন সারা পাওয়া ।