মো:কামরুল হাসান রানাঃ
ঝালকাঠি জেলার রাজপুর সদর ইউনিয়নের আংগারিয়া গ্রামের ৬ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা মোঃ আবুল কালাম খান পিতা মোঃ মকসেদ আলী খান। তিনি গত ২৯ জুলাই বুকে তীব্র ব্যাথা অনুভব করায় স্থানীয় সোহাগ ক্লিনিকে ডাঃ মাহবুবুর রহমান-এর চিকিৎসা ও পরামর্শ নিয়ে ক্লিনিকে ভর্তি হন।
রাতে অবস্থা অবনতির দিকে গেলে তাকে রাজাপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। ৩০ জুলাই ডাক্তার আবুল খায়ের মাহমুদ রাসেল সাহেবের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে বরিশাল শেবাচিমে নিয়ে ভর্তি করানো হয়। নিকটাত্মীয়, শুভাকাঙ্ক্ষী ও নিজেদের জমানো সম্বল দিয়ে চিকিৎসা শেষে তাকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী তাকে কমপক্ষে একমাসের বিশ্রামের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এদিকে তার শরীরের যে অবস্থা তাতে মনে হয় না, পরিবারের পূনরায় তিনি হাল ধরতে পারবেন। প্রতি মাসে পাঁচ হাজার টাকার উপরে ঔষধ খরচসহ সংসার বহন করারমত ক্ষমতা কোনাটাই তার অবশিষ্ট নেই। এমতাবস্থায় তিনি অসহায় ও মানবেতরভাবে দিনাতিপাত করছেন। সংসারে কর্মক্ষম কেউ না থাকার দরুন তিনি সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে।
করোনা কালীন কারনে মাস্টার্স পড়ুয়া একমাত্র ছেলেরও কোন চাকুরী বা ইনকাম না থাকায় চিন্তায় ভেঙে পরেছেন।
এমত অবস্থায়, তিনি সমাজের বিত্তবানদের নিকট সাহায্যের হাত বাড়ানোসহ পরিবারটি বিনষ্ট হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করতঃ অন্তত ছেলেটির একটি চাকুরি দানের সুব্যবস্থা করনে সমাজপতিদের নিকট হাত পেতেছেন। (০১৭৫৪৯৯৮৭৬৮ আঃ রহিম, ছেলে)