আশুলিয়া সংবাদদাতাঃ
আশুলিয়া থানা কৃষকলীগের শোক সভার ব্যাপক ভাংচুর ও হামলার ঘটনায় প্রায় ২০ জন আহত হয়েছে। এনিয়ে স্থানীয় নেতা কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দেয় এ ঘটনা গত ৩১ অগাস্ট এলাহী কমিনিটি সেন্টারে এই ঘটনা গটে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় আশুলিয়া থানা কৃষকলীগ এর সভাপতি মহসিন করিম এর উদ্দোগ্যে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অথিতি ছিলেন মো: আব্দুর রাজ্জাক বিশেষ অতিথি ,সাভার উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান সাহাদাত হোসেন খান আবু তাহের,সানাউল্লাহ মোবারক হোসেন জাকির ,হেলাল উদ্দিন ,অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়। স্থানীয় কৃষকলীগ নেতা কর্মীদের মধ্যে নানা বিষয় নিয়ে কথাকাটাকাটি নিয়ে হাতাহাতি ও চেয়ার ভাংচুর দৌড়া দৌড়ি হয়।
এ নিয়ে প্রায় ২০ নেতা কর্মী আহত হয়েছে। অনেক নেতা কর্মী বলেন কৃষকলীগ মেয়াদ উতীর্ণ থানা কমিঠি দৃশ্যমান ইউনিয়ন ওয়ার্ড কমিঠি গঠন করতে পারিনি পকেট কমিঠি দিয়ে ১১ বছর ধরে থানা কমিঠি পরিচালনা করেছে। বর্তমান অদক্ষ ও কর্মী বিহীন লোক দিয়ে পুনরায় থানা কৃষক লীগের কমিঠি গঠন করার পায়তারা করছে। আমরা এ ধরণের কমিটি চাই না।
কাউন্সিল করা তৃনমুলের নেতাদের মতামতে কমিঠি গঠন করতে হবে। থানা কৃষকলীগ এক নেতা নাম না কথার শর্তে বলেন হটাৎ দুই দিন আগে আমাদের প্রোগ্রাম উপস্থিত হওয়ার দাওয়াত দেয়া হয়। এর আগে কিছুই জানানো হয়নি।
আমরা কমিটিতে থাকলেও আমাদের কোন মূল্যায়ন করা হয় না। সুর্নচি সামনে ইউপি নির্বাচনে একজন চেয়ারম্যান প্রাথীর পক্ষে এই শোক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যান ও থানা আওমীলীগের আহবাহক যুগ্ন আহবাহক সভায় রাখা হয়নি। এনিয়ে স্থানীয় ভাবে দুটি গ্রুপের একটি অংশের সাথে কে জড়িয়ে কৃষকলীগ নেতা কর্মীদের বিভ্রান্ত ফেলেছে।
স্বপন নাম এক কর্মী বলেন বিগত বছরের মধ্যে কৃষকলীগ কমিটি সেন্টারে কোন আলোচনা সভা করতে দেখায় যায়নি। হটাৎ করে কৃষক লীগে কেন্দ্রীয় ও জেলার নেতাদের বাদ দিয়ে স্থানীয় সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুল রাজাক প্রধান অথিতি করে ২ দিনের মধ্যে থানার শোক সভা করা হয়। এ নিয়ে কৃষক লীগ স্থানীয় নেতা কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
কৃষকলীগ কে ব্যক্তি স্বার্থে ব্যবহার না করেন এই দায়ী নানান এলাকার নেতা কর্মী ,অন্য দিয়ে অনেক প্রশ্ন করেন ৩১ অগাস্ট বাংলাদেশ কৃষকলীগ জাতীয় শোক সভার থাকা চেয়ারম্যান প্রার্থী পক্ষে শোডাউন এনিয়ে নেতা কর্মীদের মাঝে মাঝে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে স্থানীয় আওমীলীগের সাথে কৃষক লীগের গ্রুপিং দ্বন্দে সৃষ্টি করা কি ভবিষতের জন্য কি ঠিক হবে।
এ ব্যাপারে আশুলিয়া থানার কৃষক লীগের সভাপতি মহসিন করিম কে মুঠোফোইনে জিজ্ঞাস করলে তিনি কোন কথা বলে রাজি হয়নি। সাভার উপজেলার সভানেত্রী হাসিনা দোলা কে ফোন এ জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন ভাড়া করা লোক এনে মিটিং করার কারণে সংঘর্ষ হয়েছে। প্রায় সময় দলীয় নেতা কর্মীরা না থাকায় এই রকম সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়.