শফিকুল ইসলামঃ
আশুলিয়ার ভাদাইলের সড়কের করুণ অবস্হা দেখার কেউ নেই। সাভারের আশুলিয়া শিল্পনগরী এলকা এখানে প্রায় কয়েক ‘শ গার্মেন্টেস থাকায় এই এলাকাটি জন বহুল এলকা হিসেবে পরিচিত।
তাই এই আশুলিয়ায় কয়েক লক্ষ মানুষের বসবাস।এখানে (৫) টি ইউনিয়ন রয়েছে এদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিয়ন ধামসোনা। এখানে রয়েছে বাংলাদেশের প্রধান উৎপাদন মুখী রপ্তানি শিল্প কলকারখানা ডি ই পি জেড।
উক্ত ডি ই পি জেডে প্রায় কয়েক লক্ষ গার্মেন্টেস শ্রমিক চাকুরী করে। আর তাদের যাতায়াতের সুবিধার্থে থাকতে হয় ডি ই পি জেট এর আশেপাশে এলাকাগুলোতেই। আর এই এলাকায় ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সাধারণ মানুষের চলাচল অনুপযোগী হয়ে উঠেছে।
(একটু বৃষ্টি হলেই ভাদাইল টু রপ্তানি ইপিজেডের শ্রমীকদের ভোগান্তি)
বিশেষ করে ধামসোনা ইউনিয়নের (৬)নং ওয়ার্ড ভাদাইল টু রপ্তানি ভাদাইল বাজার থেকে মাদার রোড় হয়ে সাধু মার্কেট প্রযন্ত রাস্তাটি চলাচলের জন্য একেবারেই অনুপযোগী হয়ে উঠেছে।
এই রাস্তাটির পাশ দিয়ে রয়েছে পরমাণুবিক গবেষণার দেয়াল যার ফলে রাস্তাটি প্রসস্থ করা সম্ভব নয় বলে জানাজায়। আর এই একটি মাত্র শুরু রাস্তা দিয়ে প্রতিনিয়ত ভাদাইল, সাদু মার্কেট,পবনারটেক শাহ্জাহান মার্কেট এর প্রায় (৫)লক্ষ গার্মেন্টেস শ্রমিক কর্ম স্থলে যায়। আর একটু বৃষ্টি হলেই এই রাস্তাটির উপর জমে হাটু সমান পানি, রাস্তার পাশে বাড়িওয়ালারা রাতে আধারে বাসাবাড়ির টলেটের পানি রাস্তায় ছেড়ে দেয়।
তাই প্রতিনিয়ত রিকশা, অটু রিকশা, ইজিবাইক এর মত যানবাহন গুলি দূর্ঘটনার শিকার হয়। দুঃখ জনক হলেও সত্য এই রাস্তাটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক,ইলেকট্রনি, প্রিন্ট মিডিয়া, অনলাইন নিউজ পোর্টালে বেশ কয়েকবার প্রতিবেদন করেও কোন লাভ হয়নি।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধিগণ রাস্তার বেহাল দশা দেখেও না দেখার ভান করে এড়িয়ে যাচ্ছে,
এখনো কোন প্রকার সংস্কারের উদ্যোগ নেয়নি, ভাদাইল টু রপ্তানি এক থেকে দেড় কিলোমিটার রাস্তাটির।আশুলিয়ার ধামসোনা ইউনিয়নের (৬)নং ওয়ার্ডে বসবাসরত অসহায় হতদরিদ্র গার্মেন্টেস শ্রমিক সহ সচেতন মহলের প্রানের দাবি এই রাস্তাটি যাতায়াতের উপযোগী করা হউক।