পাকিস্তানের সাথে যৌথ সামরিক মহড়ায় অংশ নেয়ার জন্য সৌদি নৌ বাহিনীর যুদ্ধ জাহাজ করাচি বন্দরে এসে ভিড়েছে। এ সামরিক মহড়ার নাম দেয়া হয়েছে ‘সামরিক সহযোগিতা জোরদার’।
মহড়ার দিন তারিখ এখনো প্রকাশ করা হয়নি এবং ধারণা করা হচ্ছে দু’পক্ষের বিরাজমান চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করা এবং সামরিক ও নিরাপত্তা ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়ানো এ মহড়ার উদ্দেশ্য।
সাম্প্রতিক মাসগুলোতে পাকিস্তান বেশ কয়েকটি দেশের সাথে যৌথ সামরিক মহড়া চালিয়েছে। উদাহরণ হিসেবে রাশিয়া ও কাতারের কথা উল্লেখ করা যায়।
পাকিস্তানের ইমরান সরকার জনগণের আস্থা অর্জনের জন্য এ ধরনের সামরিক মহড়াকে বেছে নিয়েছে যাতে সন্ত্রাসীদের মোকাবেলায় সরকারের শক্তি ও আন্তরিকতার প্রমাণ দেয়া যায়।
আকাশ, স্থল ও নৌপথে অন্য দেশের সঙ্গে পাকিস্তানের যৌথ সামরিক মহড়ার অন্যতম একটি প্রভাব হচ্ছে অন্য সব কিছুর তুলনায় সামরিক ক্ষেত্রে বাজেট বাড়ানো। গত বছরের এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, পাক সেনাবাহিনীর বাজেটের পরিমাণ সাত শতাংশ বেড়েছে।
সূত্র: আল-আরাবিয়া।