রৌমারীতে পেষীশক্তি ও দলীয় প্রভাব খাটিয়ে অন্যের জমি দখলে নিয়েছে সাখাওয়াত হোসেন সবুজ। সাখাওয়াত হোসেন সবুজ রৌমারী উপজেলাধীন যাদুরচর ইউনিয়ন আওয়ামীলিগের সভাপতি। ভ‚ক্তভোগি কর্ত্তিমারী বাজারস্থ মৃত্যু ইব্রাহিম খন্দকারের পুত্র ফরহাদ হোসেন (৩০) ।
ফরহাদ হোসেন অভিযোগ বলেন, গোলাবাড়ি গ্রামের মৃত্যু তাজ উদ্দিন মাষ্টারের পুত্র সাখাওয়াত হোসেন সবুজ, পেষীশক্তি ও তৎকালীন আওয়ামী সরকারের সাইন বোর্ড ব্যাবহার করে জোড় পূর্বক আমার পিতার ক্রয়কৃত জমি দখলের উদ্দেশ্যে মৃত্যু তাজ উদ্দিনের পুত্র সাখাওয়াত হোসেন সবুজ (৫৫), শ্রী-ফল গাতির মৃত্যু আব্দুস সালামের পুত্র নজরুল ইসলাম(৫২), গোলাবাড়ি গ্রামের মৃত্যু অজিম উদ্দিনের পুত্র তাসওয়াত হেসেন(৪০), শ্রীফল-গাতির আবুল কাশেমের পুত্র গাজিবর রহমান(৪২), ধনারচর আকন্দপাড়া গ্রামের মৃত্যু সুফিয়ানের পুত্র আব্দুল খালেক(৪০), গোলাবাড়ি গ্রামের আলিফ উদ্দিনের পুত্র আব্দুস সবুর(৪৫),সহ এজাহারে উল্লেখিত ১০জন দেশীয় অস্ত্র, লাঠি সোটা,নিয়ে জমিতে প্রবেশ করিয়া ঘরবাড়ি করিবার অপচেষ্টা করে।
এমত অবস্থায় ১২ মে ২০২৪ ইং রৌমারী থানায় একটি জিডি করেন। যার জিডি নং (৭২৮)। রৌমারী থানায় জিডি করার পর হতে ফরহাদ হোসেনকে সাখাওয়াত হোসেন সবুজগং ভয়ভীতি ও হত্যার হুমকি দিয়ে আসছে বলে জানান। এব্যাপারে ফরহাদ হোসেন বলেন, আব্দুল লতিফ, ২২ জানুয়ারী ১৯৮০ সালে ৬১৭ নং দলিল মুলে ০৬ শতক, ২৫ আগষ্ট ১৯৮০ সালে ৪১৩৩ নং দলিল মুলে ১৫.৫ শতক ২৫ জুন ১৯৭৬ সালে ৩৮৪৫ নং দলিল মুলে ৩১ শতক ও অন্য এক দলিল মুলে ৯.৫ শতক একুইনে মোট ৬২ শতক জমির মালিক হন আব্দুল লতিফ
। পরবর্তিতে আব্দুল লতিফ ৬২ শতক জমি বিগত ৮ মার্চ ১৯৮৬ সালে ১২৩৭ নং দলিল মুলে পিতা মৃত্যু খোদা বকস এর পুত্র ইব্রহিমকে সাফ দলিল করে দেন। উক্ত জমি মৃত্যু ইব্র্রাহিমের ওয়ারিশগণ ৩৮ বছর ধরে ভোগ দখল করে আসেেছ।ভোগ দখলকৃত জমির তফসিল, খতিয়ান নং এস এ ১২২১,দাগনং এসএ ২১৬২, জমির পরিমান ৬২ শতক । জমির সকল প্রকার দলিল থাকা সত্বেও ভ‚মি দস্যু সবুজের দাপটে নাজেহাল ভ‚ক্তভুগি ফরহাদ ও মা ফরিদা বেগম।