নদী ভাঙ্গণ রোধে কুড়িগ্রাম জেলাধীন রৌমারী-চর রাজিবপুরের ব্রক্ষপুত্র নদের বাম তীর ভাঙ্গন রক্ষার্থে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে রংপুর বিভাগীয় তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সার্কেল-১ উপজেলার ফুলুয়ার চর নৌঘাটে গনশুনানির আয়োজন করেন। এসময় উপস্তিতি ছিলেন রৌমারী উপজেলা প্রশাসণের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার হালদার, কুড়িগ্রাম জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডর নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান।
রৌমারী থানা ইনর্চাজ লুৎফুর রহমান, উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান রুনজু, ,উপজেলা জামাতের আমির হায়দার আলী অধ্যক্ষ সাবেক রৌমারী সরকারী ডিগ্রী কলেজ ,কুড়িগ্রাম জেলা ছাত্র সমন্বয়ক সাজেদুল ইসলাম সবুজ, নাসির উদ্দিণ অবঃ আর্মি,নুর আলম খান হিরোসহ আরও অনেকেই। এসময় রৌমারী উপজেলার ভাঙ্গণ এলাকার বাসিন্দাদের দাবী নদী থেকে হরহামেশাই মাটি তুলে নিচ্ছেন একটি কুচক্রীমহল একারনে নদী ভাঙ্গণ তীব্র হয়ে তীরঘেষা বসতবাড়ী প্রতিনিয়ত বসতবাড়ী বিলিন হচ্ছে।
আলোচনা সভায় এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার হালদার তিনি তার বক্তব্যে ভুক্তভোগীর আশ্বস্থ করেন নদী থেকে কোনপ্রকার বালু উত্তোলন করতে পারবেনা। জনগনের উদ্যেশে তিনি আরও বলেন যখনী দেখবেন অবৈধাভাবে নদী কিংবা ফসলী জমি থেকে মাটি কাটা হচ্ছে সাথে সাথে বাধাপ্রদান করবেন। আপনাদের বাধা না মানলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন আমরা আইনগত ব্যবস্থা নিতে পিছপা হবো না।
অপরদিকে রৌমারী থানা ইনর্চাজ লুৎফুর রহমান তিনিও একইভাবে জনসার্থে আইন প্রয়োগের আশ্বাস দেন। এবিষয় বাংলাশে পানি উন্নয়ন বোর্ডের রংপুর বিভাগীয় তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সার্কেল (১) আহসান হাবিব তিনি তার বক্তব্যে রৌমারী ও চর রাজিবপুর উপজেলার চিলমারী পয়েন্টের ব্রক্ষপুুত্র পূর্ব পার ভাঙ্গণ রোধে (২৬ কিলোমিটার) নদীর কাজের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। প্রলকল্প বাস্থাবয়ন হলে জনগনকে সাথে নিয়েই নদী ভাঙ্গণ বাস্থবায়ন করা হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা। তিনি আরও জানায় বিগত দিনের প্রকল্পের কাজ পর্যায়ক্রমে কাজ গুলো হচ্ছে এবং প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে।