ক্ষমতায় না থেকেও উন্নয়নের সূচনা,পাবনার মানুষ বরাবরই উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত। কিন্তু শিমুল বিশ্বাস সেই ধারা বদলাতে শুরু করেছেন বহু আগেই। ক্ষমতায় না থেকেও তিনি যেভাবে পাবনার উন্নয়ন ও মানুষের ভোগান্তি দূরীকরণে কাজ শুরু করেছেন, তা এক অনন্য উদাহরণ।
তার প্রচেষ্টায় দুরারোগ্য রোগে আক্রান্ত অথচ চিকিৎসা নেয়ার সামর্থ নেই, এমন অসহায় রোগীদের জন্য চিকিৎসার সুযোগ তৈরি করে দিলেন তিনি। আগামী দিনে অত্রাঞ্চলের ঐতিহ্য ধ্বংসপ্রায় তাত ও হোসিয়ারি শিল্পের জন্য বড়ো আকারে কিছু করার ইচ্ছা রয়েছে তার। আরো পাচঁটি আল্লাহর ঘর মসজিদ তৈরীর সুযোগ এসেছে, আশাকরি উপযুক্ত স্থানে তা নির্মিত হবে, ইবাদত-বন্দেগীর ক্ষেত্রে মানুষের কাজে লাগবে। শিমুল বিশ্বাস আরো বলেন,আমাদের সকল প্রচেষ্টাকে আল্লাহ যেন কবুল করেন।
তিনি একজন দূরদর্শী রাজনীতিক, মানবিক নেতা এবং জনগণের অটুট আশার প্রতীক।
জনগণের নেতা থেকে জাতীয় পর্যায়ের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাস আজ শুধু পাবনার নয়, বরং জাতীয় পর্যায়ের এক সুপরিচিত,প্রভাবশালী ও নির্ভরযোগ্য নাম। দলের কেন্দ্রীয় পর্যায়ে তিনি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করছেন, যেখানে তাঁর বিচক্ষণতা, সততা ও দৃঢ় সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা শীর্ষ নেতৃত্বের আস্থা অর্জন করেছে।
পাবনা-ঢাকা যোগাযোগ সহজ করার লক্ষ্যে তিনি ইতিমধ্যেই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছেন। রেল সচিব, যোগাযোগ সচিব ও নৌ-পরিবহন সচিবকে আমন্ত্রণ জানিয়ে তিনি স্বয়ং নিয়ে গিয়েছিলেন পাবনার কাজিরহাট ফেরিঘাট এবং খয়েরচর পরিদর্শনে। তাঁর উদ্যোগে ফেরিঘাটটি খয়েরচরে স্থানান্তরের প্রক্রিয়া চলমান, যাতে পাবনার মানুষ মাত্র ৩০ মিনিটে নদী পার হতে পারে। এর ফলে পাবনা থেকে ঢাকায় যাত্রা সময় কমে দাঁড়াবে মাত্র ৩ থেকে ৩.৫ ঘণ্টা।
তিনি একইসাথে “পাবনা থেকে সরাসরি ঢাকায় রেল চালু” করার স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দিয়েছেন। অর্থাৎ, তিনি এখনো ক্ষমতায় না থেকেও যে উন্নয়নের সূচনা করেছেন, তাতে সহজেই অনুমান করা যায়—যদি তিনি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসেন, তাহলে পাবনা এবং দেশের সার্বিক উন্নয়নে কতগুণ পরিবর্তন আসবে!
অন্তর্বর্তীকালীন এই রাজনৈতিক সময়ে তিনি দলীয় কাঠামো, শ্রমিক সংগঠন এবং প্রশাসনিক সমন্বয়ে অসাধারণ নেতৃত্ব দেখিয়েছেন। দেশের জটিল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতেও তিনি দায়িত্ব নিয়েছেন, সমাধান দিয়েছেন এবং দেখিয়েছেন বাস্তব নেতৃত্বের এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।













