
রবিবার সন্ধ্যায় শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার মাঝিরহাট নামকস্থানে বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মোটরসাইকেল আরোহী লিটন (৫০) নিহত ও তার শিশুপুত্র মোস্তাকসহ ২ জন আহত হয়েছে। একই সময় ডামুড্যা উপজেলার খেজুরতলা নামক রাস্তায় ট্রলির সাথে ধাক্কা লেগে মোটরসাইকেল চালক রাজন (৩২) নিহত হয়েছে। আহতদের শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে। নড়িয়া থানা ও স্থানীয় সূত্র জানায়, রবিবার ঢাকার ইব্রহিমপুর থেকে একটি মোটরসাইকেলে করে শ্যালক ও ভগ্নিপতিসহ ৩জন লোক শরীয়তপুরের সখিপুর নুরু মোল্যাকান্দি রওয়ানা করে। পথিমধ্যে সন্ধ্যায় নড়িয়া উপজেলার মাঝিরঘাট পেঁৗছলে শরীয়তপুর থেকে মাঝিরঘাট গামী সিটি লিংক (ঢাকা-জ ১১-০২৫১) নামে একটি যাত্রীবাহী বাসের সাথে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হলে মোটরসাইকেলে থাকা চালক ও যাত্রি ৩জনই বাসের নিচে চাপা পড়ে ঘটনাস্থলেই লিটন (৫০) মারা যায়। স্থানীয় লোকজন তাদের উদ্ধার করে শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত ডাক্তার লিটনকে মৃত ঘোষণা করেন। তার বাড়ি ঢাকার ইব্রাহিমপুর। নড়িয়া থানার ওসি মো. হাফিজুর রহমান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রক্রিয়া চলছে।