তাহসানুর রহঃশাহজামাল
চুয়াডাঙ্গায় একের পর এক দাম্পত্য জীবনে যৌতুক নির্যাতিত দম্পতিকে সুখের সংসার জোড়া লাগিয়ে আনন্দময় সুখ ফিরিয়ে দিচ্ছেন চুয়াডাঙ্গা সুনামধন্য প্রশংসনীয় পুলিশ সুপার মোঃজাহিদুল ইসলাম।
দীর্ঘ দুই বছর চুয়াডাঙ্গা জেলার বাসীর কাছে অতি প্রিয় হয়ে উঠেছেন তিনি। তার প্রশংসা ও সুনাম যেন আসমান পর্যন্ত প্রসারিত হচ্ছে। সে আর কেউ নয় আমাদের চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার জনাব জাহিদুল ইসলাম।
জানা গেছে,মোছাঃ সুমাইয়া আক্তারকে (২২) অনুমান পাঁচ বছর আগে বিয়ে করে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার উজিরপুর গ্রামের তাজেল আলীর ছেলে মোঃ সুমন আলীর সাথে। দাম্পত্য জীবনে তাদের একটি কন্যা সন্তান জন্ম লাভ করে।
তার মধ্যে দিয়ে চলতে থাকে যৌতুকের নির্যাতন।মোছাঃ সুমাইয়া আক্তারের পিতা-মো: বিল্লাল হোসেন, তিনি সাতগাড়ি হিজরাপাড়া বাসিন্দা তিনি তার কন্যার সংসারের যাবতীয় সব কিছু বহন করে আসছিল কিন্তু পাষণ্ড স্বামী ও তার শশুর শাশুড়িরা তাকে যৌতুকের জন্য বিভিন্নভাবে নির্যাতন করতেন।
এবং বাধ্য হয়ে সুমাইয়া আক্তার তার স্বামী ও কন্যা সন্তান নিয়ে একটি ভাড়া বাসায় গিয়ে ওঠে। এবং ওই এলাকাবাসী পরামর্শে সুমাইয়া আক্তার চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার নিকট একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গা মহোদয় উক্ত অভিযোগটি তার কার্যালয়ে অবস্থিত “উইমেন সাপোর্ট সেন্টার” এর মাধ্যমে অদ্য (০৫ অক্টোবর২০২১) খ্রিঃ উভয় পক্ষকে পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে হাজির করেন।
উইমেন সাপোর্ট সেন্টারের মাধ্যমে মানবিক পুলিশ সুপার, মোঃ জাহিদুল ইসলাম এর প্রত্যক্ষ মধ্যস্থতায় মো: সুমন আলী সুমাইয়াকে নিয়ে সব বিবাদ ভুলে সংসার করতে সমর্থীত হয়।
পুলিশ সুপার, চুয়াডাঙ্গার প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধায়নে মোছাঃ সুমাইয়া আক্তার ফিরে পেল তার সুখের সংসার ও তাসফিয়া আক্তার মিম্মা পেলো পিতৃস্নেহ।