নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
সাভারের মধুমতি মডেল টাউন এলাকায় বিসাক্ত পঁচা চামড়া পোড়ানোর দুর্গন্ধে চলাচলের অনুপযোগী জনজীবন। বিসাক্ত চামড়ার বজ্র পোড়ানোর বিকট দুর্গন্ধে মানব দেহে ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার আসাঙ্খা আছে বলে জানান পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা বৃন্দ। চামটার মালীক আবুল হোসেন বিভিন্ন এলাকা থেকে বিভিন্ন পশুর পঁচা চামড়া বজ্র সংগ্রহ করে প্রকাশ্য পুড়িয়ে পশু পাখির খাদ্য দ্রব্য তৈরী করছেন বলে জানা যায়। তবে কিশের খাদ্য তৈরি করছেন এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না আবুল হোসেন। এলাকা বাসী বলেন চামড়া পোড়ার অংশ দিয়ে মুরগীর খাদ্য মাছের খাদ্য পশু পাখির খাদ্য দ্রব্য এমন কি মানুষের জন্য সুটকি মাছও তৈরি করেন বলে জানা জায়।অপর দিকে মশার কয়েল তৈরীতেও নাকি চামড়ার পঁচা বজ্র কাজে লাগাতে দেখা জায়।পার্শবর্তী দোকানি সহ লোকজনের চলাচলের ব্যাপক ঝুকিপূর্ণ সাভারের মডেল টাউন এলাকা। জমিতে সবজি সহ বিভিন্ন ফসলের জন্য মাঠে কৃষি কাজ করতে গিয়ে কৃষকরা ভুগছেন নানা অসুখে। জমিতে মহিলারা সবজি তুলতে গিয়ে চামড়া পোড়ার বিকট দুর্গন্ধে বমি করতে করতে বাসায় ফিরতেও দেখা জায়। আবুল হোসেন কে চামড়া পোড়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি আমার ব্যবসা চালিয়ে যাবো আমি স্থানীয় প্রশাসন সহ সকল কে টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে চামড়া পোড়ানোর কার্জক্রম পরিচালনা করি। তার পঁচা চামড়া পোড়ানোর ব্যবসা সম্পর্কিত ট্টেড লাইসেন্স সহ আনুষাঙ্গিক কাগজ পত্রের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার কোনো কাগছ পত্র নাই রাতে মাল নিয়ে আসি আবার টাকা দিয়ে ম্যানেজ করে চলতে হয়।সেখানে কাগজপত্রের প্রশ্নই আসেনা।এলাকাবাসীর দাবী সাস্থহীনতায় ভুগছে পুরা মডেল টাউন অতিদ্রুত সম্প্রসারণের জন্য আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সকল প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করেন।।