ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে রৌমারী উপজেলায় ৪৭ হাজার ৯৮৪ জন দরিদ্র জনগোষ্টিরা ১০ কেজি করে ভিজিএফ এর চাল পেয়ে খুশির বাতাস বইছে। এতে উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন রয়েছে এরমধ্যে ইউনিয়নে জনসংখ্যার ব্যবধান থাকায় যেমনটি জানা গেছে জনসংখ্যা হিসাবে বিভাজনে বিষয় জানা যায়।
রৌমারী সদর ৪নং ইউনিয়ন পরিষদে জনসংখ্যা অনুযায়ী ১২ হাজার ৮৪ জন। ৫ নং যাদুরচর ইউনিয়নে ৮ হাজার ২০০ জন,২নং শৌলমারী ৬ হাজার ১০০জন, দাতভাঙ্গা ৭ হাজার ১০০জন . ৬ নং চর শৌলমারী ৬ হাজার ৭০০,৩ নং বন্দবেড় ৭ হাজার ৮০০ জন। সর্বমোট সাতচল্লিশ হাজার নয়শো চুরাশি জন হতদরিদ্ররা পাচ্ছেন ঈদ উল ফিতরের ১০ কেজি করে ভিজিএফ এর চাল। তবে দরিদ্রদের বরাত দিয়ে জানা গেছে অন্যান্য বছরে তুলনায় এবার আগাম চাল পেয়ে অনেক খুশি হয়েছে দরিদ্র জনগোষ্টিরা।
এবিষয় ৫ নং যাদুরচর ইউপি চেয়ারস্যান সরবেশ আলী বলেন ভিজিএফ এর ছাল সুস্থভাবে বিতরণী কাজ শেষ করা হয়েছে কোনপ্রকার গন্ডগোল হয়নি। রৌমারী সদর ইউপি চেয়ারম্যান আঃ রাজ্জাক জানান ১২ হাজার ৮৪জন পরিবারকে ভিজিএফ চাল কোনপ্রকার গন্ডগোল ছাড়াই বিতরণ সম্পূর্ণ করা হয়েছে। ৩ নং ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাদের সরকার জানায় ঈদ উল ফেতর উপলক্ষে ৭ হাজার ৮০০ জন পরিবারের জন্য ভিজিএফ এর চাল বরাদ্দ পেয়েছি এই বরাদ্দকৃত চাল সুস্থভাবে বিতরণ করেছি। ভিজিএফ এর চাল বিতরণের বিষয় রৌমারী উপজেলা প্রকল্পবাস্থবায়ন কর্মকর্তা সামসুদ্দিন বলেন ৪৭ হাজার ৯৮৪ জন পরিবারের জন্য ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে ১০ কেজি করে চাল সরকার বরাদ্দ দিয়েছেন ওই বরাদ্দকৃত চাল যথাযথভাবে বিতরণী কাজ শেষ করা হয়েছে।
ভিজিএফ চাল বিতরণের বিষয় কোনপ্রকার অনিয়ম হয়েছে কিনা জানতে চাইলে রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার হালদার বলেন উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে ৪৭৯৮৪জন পরিবারকে ইউপি চেয়ারম্যানদের বিভাজন করে দেওয়া হয়েছে সাথে টেক অফিসারদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তারা সাথে থেকেই যথাযথভাবে বিতরণী কাজ চলছে এখন পর্যন্ত কোন অভিযোগ পাওয়া যায়নি তবে অভিযোগ প্ইালে সাথে সাথে ব্যবস্থা নেয়া হবে।