বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, শ্রমিকদের এ ধরনের আচরণ ‘বাংলাদেশ ইপিজেড শ্রম আইন ২০১৯’ অনুযায়ী বেআইনি ধর্মঘট হিসেবে গণ্য হয়। এ অবস্থায় কারখানার কার্যক্রম চালু রাখা অসম্ভব হয়ে পড়ায় কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত ৯ অক্টোবর প্যাসিফিক গ্রুপের শ্রমিকেরা পুলিশের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ করে। এরপর বুধবার (১৪ অক্টোবর) থেকে শুরু হয় নতুন বিক্ষোভ। বৃহস্পতিবার ইপিজেডের বিভিন্ন সেক্টরে প্যাসিফিক গ্রুপের কারখানার সামনে বিক্ষোভ করেন শ্রমিকরা। এ সময় উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায়। কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগও ওঠে। এর আগে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ২২ দফা দাবিতে প্যাসিফিক ক্যাজুয়াল লিমিটেডের শ্রমিকরা আন্দোলনে নামলে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তখন দুটি ইউনিট বন্ধ করে দেয় মালিকপক্ষ। পরে শ্রমিকরা মুচলেকা দিয়ে কাজে যোগ দেন।
এ বিষয়ে প্যাসিফিক গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার সুহৃদ চৌধুরী জানান, বৃহস্পতিবার শ্রমিক বিক্ষোভের পর সাময়িক ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল। পরে রাতে মালিকপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়।













