চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও পোর্ট ইউজার্স ফোরামের সভাপতি আমির হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, একযুগ পর গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় চট্টগ্রাম চেম্বারের নির্বাচন হচ্ছে। সেটিতেও বাধা সৃষ্টি করছে প্রতিপক্ষ। বর্তমানে ট্যারিফসহ বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবসায়ীদের নাজুক পরিস্থিতি চলছে। এই পরিস্থিতি থেকে উত্তোরণে একটি শক্তিশালী চেম্বার দরকার। আমরা চাই যারা প্রকৃতপক্ষে ব্যবসায়ী, তারাই যেন চেম্বারের নেতৃত্বে আসুক। সুষ্ঠু ভোট হোক, ভোটের মধ্য দিয়ে নেতৃত্ব নির্বাচিত হোক। আমরা যে প্যানেল সাজিয়েছি সেটিতে পোশাক, পেট্রো–কেমিক্যাল, লজিস্টিকস, মেরিন, ট্রেডিংসহ সব খাতের ব্যবসায়ী আছেন। আমাদের বিশ্বাস ইউনাইটেড বিজনেস ফোরাম ব্যবসায়ীদের সমস্যা সমাধানে কাজ করতে পারবে। কারণ তারা ক্ষমতায় না গিয়েও ব্যবসায়ীদের পাশে দাঁড়িয়েছে।
চট্টগ্রামের উদ্যমী তরুণ ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা ও শিল্পোদ্যোক্তা নিয়ে মুক্ত আলোচনা করেছে ইউনাইটেড বিজনেস ফোরাম। বৃহস্পতিবার দুপুরে নগরীর নাসিরাবাদে একটি রেস্টুরেন্টে এই মুক্ত আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আমির হুমায়ুন মাহমুদ চৌধুরী এসব কথা বলেন।
এতে তরুণ উদ্যোক্তারা জানান, বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম কাগজে আছে কিন্তু বাস্তবে নেই। চট্টগ্রামকে সত্যিকারের বাণিজ্যিক রাজধানীতে রূপ দেওয়ার জন্য উদীয়মান তরুণ উদ্যোক্তারা একমত হয়েছেন। চট্টগ্রামকে বাণিজ্যিক রাজধানীতে রূপ দিতে তারা চেম্বারের সাথে কাজ করবেন।
এজন্য প্রায় দুই শতাধিক তরুণ উদ্যোক্তা ইউনাইটেড বিজনেস ফোরামের নেতৃত্বকে বেছে নিয়েছেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজিএমইএ‘র সাবেক প্রথম সহ–সভাপতি ও বর্তমান ফোরাম সভাপতি মোহাম্মদ আবদুস সালাম ও বিজিএমইএ পরিচালক এসএম আবু তৈয়ব।
প্রধান বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, এফবিসিসিআই ও চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ আমিরুল হক। বক্তব্য রাখেন বিজিএমইএ‘র প্রথম সহ–সভাপতি সেলিম রহমান, বিএসবিআরএ’র সভাপতি আমজাদ হোসেন চৌধুরী, ব্যবসায়ী নেতা মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন চৌধুরী, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস ফোরাম চট্টগ্রাম চ্যাপ্টারের সভাপতি এসএম আবু তৈয়ব, এশিয়ান গ্রুপের উপ–ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিজিএমইএ পরিচালক সাকিফ আহমেদ সালাম, বিজিএমইএ’র সাবেক পরিচালক খন্দকার বেলায়েত হোসেন, এশিয়ান গ্রুপের পরিচালক ওয়াসিফ আহমেদ সালাম, টিকে গ্রুপের পরিচালক আবু উবায়দা মার্শাল প্রমুখ













