কিশোরগ্যাং পরিচালিত হচ্ছে কতিপয় কিছু মুখোশ ধাড়ী বখাটে রাজনীতিবিদদের নিয়ে। যাদের বেশির ভাগ নেতায় নেশায় আক্রান্ত আর এই নেশার টাকা যোগাতে গিয়ে উঠতি বয়সের কিশোরদের নিয়ে গঠিত করছে সংঘবদ্ধ চক্র। এই সংঘবদ্ধ চক্রটি অভিভাবকদের অগচরেই করে যাচ্ছে তাদের জীবন বিধ্বংসী কাজ। ছিনতাই, চাদাবাজী ডাকাতি, মাদক ব্যাবসা, এমনকি প্রকাশ্য চাদাবাজিতে লিপ্ত হচ্ছে কিশোরগ্যাং। মোবাইল ছিনতাই, অপহরন এবং মুক্তিপন হচ্ছে এদের নিত্যদিনের কাজ। প্রতিনিয়ত নেশার টাকা যোগাতে গিয়ে পরিবারের সাথেও অনেকেই অমানবীক আচরন করে যাচ্ছে।
অনুসন্ধানের ভিত্তিতে ভুক্তভোগী অনেকেরই দাবী দলবদ্ধ এই কিশোরগ্যাংদের সংখ্যা বেশি হওয়াতেই প্রশাসনও তাদের প্রশয় দিয়ে যাচ্ছে আর রাজনৈতিক নেতাদের প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে এই উঠতি বয়সি কিশোরগ্যাং।
কিশোরগ্যাংদের দলবদ্ধ চলাচলের উপর যদি গতিরোধ না করা যায় তাহলে আগামির প্রজন্ম ধ্বংস হয়ে যাবে বলে আশংকা প্রকাশ করছেন এদেশের টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ার সচেতন মহল।
অনুসন্ধানের আলোকে দেখা যায় ভোলা, বরিশাল ঝালকাঠি, পটুয়াখালী,ফিরোজপুর,বাগেরহাট, খলনা,যয়শহর,মেহেরপুর, পাবনা, নোয়াখালি,কুমিল্লা, ফেনী,চট্টগ্রাম, সিলেট, গাজীপুর, কুষ্টিয়া, দিনাজপুর,এবং বিভিন্ন জেলা।
এদিকে গাইবান্ধা জেলার সাদুল্যাপুর থানায় চলছে বিভিন্ন অপরাধ মুলক কর্মকান্ড পুলিশের নাকের ডগার উপর। ভুয়া পরিচয়ে চাদাবাজি, জালটাকা, জালডলার ব্যাবসায়ী এবং কিশোরগ্যাং ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে নেই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।
এই ব্যাপারে সাদুল্যাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহাবুবের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে কোন সদুত্তর পাওয়া যাচ্ছেনা বিষয় টি খুব দুঃখ জনক।