দলিল লেখক সমিতির বর্তমান সভাপতি ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো: হুমায়ূন কবির কাজল সনদ নং ০৪ (চার), তিতাস সাব- রেজিস্ট্রি অফিস, তিতাস, কুমিল্লার জালিয়াতির মাত্রা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। জাতিয়াতি করে একের পর এক পার পেয়ে যাওয়াই এর মূল কারণ।
আজ তুলে ধরা হলো একটি ঘটনা। পর্যায়ক্রমে বাকিগুলো তুলে ধরা হবে। প্রবঞ্চক হুমায়ূন কবির কাজল নিজের প্রভাব খাঁটিয়ে বাড়ি এবং ভিটিকে পুকুর বানিয়ে দলিল রেজিস্ট্রি করে জাল জালিয়াতি করেছে।
দাতার নাম ইয়াকুব আলী গং গ্রহিতা মো: সাদ্দাম হোসেন, দলিল নং ৮১৫, বিএস খতিয়ান নং ২৫১০, মৌজা জগতপুর, জেএল নং ৪৪, বিএস দাগ নং ৬২৪৩ ভিটি, ৬২৪৪ বাড়ি, বিএসএ খতিয়ানে পুকুর আছে ১৮ শতক অথচ রেজিস্ট্রিতে দেখানো হয়েছে ২২ শতক পুকুর। খাসজমি সহ রেজিস্ট্রি করেছে। গত
২৫ /২/১৯ তারিখে তিতাস সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিলটি করা হয়। ২৯ শতক জায়গার মূল্য ধরা হয় ৪,৬০,০০০/। প্রকৃত ও সরকারি মূল্য ৬৩, ৬১,৮৪০/
সরকারি রাজস্ব ফাঁকি দিয়েছে ৩,৮৩,৬২০/। এভাবেই তিতাস সাব রেজিস্ট্রি অফিসে চলছে তার রাম রাজত্ব।
দলিল লেখক সমিতির সভাপতি হওয়ায় সকল দলিল লেখকদের উপর প্রভাব খাঁটিয়ে ফায়দা হাসিল করছে হুমায়ূন কবির কাজল।