জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ি থানাধীন পিংনা ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মৃত আঃ খালেক সাহেবের সুযোগ্য সন্তান, সুদক্ষ ও চৌকস পুলিশ সদস্য এ এস আই মোঃ রাহাত হাসান।
সকলের অবগতির জন্য, বিশেষ করে স্থলে চলাচলরত যানবাহন এর যাত্রীদেরকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সুপ্রিয় যাত্রী ভাই ও বোনেরা আপনারা
অনেকেই ভ্রমনের সময় পানি পান করা হয়ে গেলে, খালি বোতল গুলোর মুখ লাগিয়ে রাস্তায় ফেলে দেন। এটা বিশেষ করে মোটরসাইকেল চালকদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকির কারন হয়ে দাঁড়ায়। এই খালি বোতলের কারনে অনেক মানুষের জীবন নষ্ট হচ্ছে এমনকি মারাও যাচ্ছে। তিনি আরও জানান, শুধু যাত্রী নয়। রাস্তায় চলাচলকারী সকল স্তরের ড্রাইভার ও হেলপারদের উদ্দেশ্যেও আমার একই আহ্বান রইলো।
এসময় তিনি আরও বলেন, আমরা যারা মোটরসাইকেল আরোহী রয়েছি তারা কিন্তু নিজ গন্তব্যে পৌঁছাতে হাইওয়ে রোডে গাড়ির গতিবেগ একটু বেশিই রাখি, আর এই চলন্ত গাড়ির গতিবেগ বেশি থাকা অবস্থায় দেখাযায় হঠাৎ করেই সামনের চলন্ত গাড়ি থেকে মুখ বন্ধ করে পানি, টাইগার, পেপসি, আরসি-কোলা, কোকা-কোলাসহ নানান ধরনের বোতল রাস্তায় ফেলে দেয়। যার ফলে তিন চাকার গাড়ি ও মোটরসাইকেল আরোহী যারা তারা দ্রুত ব্রেক কন্ট্রোলিং করতে না পারায় অনেক সময় মুখা বন্ধ বোতলের উপর দিয়ে চাকা উঠিয়ে দেয়, এতে করে বোতলের ভিতরে হাওয়া থাকায় চাকা শ্লিপ কেটে মারাত্মক এক্সিডেন্ট করে ,এমনকি ঘটনাস্থলেই মৃত্যুর মতো অহরহ ঘটনা ঘটে।
তাই যানবাহনে চলাচলকারী সব ধরনের যাত্রী ও ভ্রমন পিয়াসী ভাই-বোনদের প্রতি সবিনয়ে অনুরোধ জানিয়ে দেশপ্রেমিক ও জনগণের জানমালের নিরাপত্তা রক্ষাকারী জনপ্রিয় পুলিশ সদস্য এ এস আই মোঃ রাহাত হাসান বলেন, আপনারা খালি বোতল রাস্তায় ফেলে দয়া করে আর কারো জীবন কেরে নিবেন না। প্রয়োজনে প্রত্যেকটি গাড়িতে একটি করে ঝুড়ি রাখুন, এবং গন্তব্য শেষে নিরাপদ স্থানে সেগুলো ফেলে দিন।
এতে করে একদিকে আমরা দূর্ঘটনার হাত থেকে অনেকটা মুক্তি পাবো, অপর দিকে পরিষ্কার রাস্তাসহ সুন্দর পরিবেশের সৃষ্টি হবে বলে মনে করেন পুরষ্কার প্রাপ্ত ও পরিবেশ বান্ধব প্রেমিক, এ এস আই মোঃ রাহাত হাসান।