মাহবুব আলম মানিকঃ
সবেক চেয়ারম্যান মরহুম সৈয়দ আহমেদ মাস্টারের মৃত্যুর পর ৪ নং ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদের হাল ধরতে ২৯ শে ডিসেম্বর উপ-নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন সাবেক চেয়ারম্যান মরহুম সৈয়দ আহমেদ মাস্টারের একমাত্র পুত্র সুমন আহমেদ ভুঁইয়া সহ মোট ৭ জন প্রার্থী।
তবে ৭ জন প্রার্থীর মধ্যে নির্বাচনী পথযাত্রায় ব্যাতিক্রম একজন প্রার্থী সুমন আহমেদ ভুঁইয়া। বাবার মৃত্যুর শোক কাটতে না কাটতেই গত ইউপি নির্বাচনে জনগণের কাছে দেওয়া পিতার প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করতে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতায় হারাতে বসেছেন অনেক কিছু। সইতে হচ্ছে নানা মিথ্যাচার, হতে হচ্ছে ষড়যন্ত্রের শিকার, মিথ্যা মামলার হুমকি ও দলীয় নেতাকর্মীদের দ্বারা প্রতারিত হওয়ার ঘটনা ও নজিরবিহীন।
এতকিছুর পরও থেমে থাকেন নি তিনি। তাকে দমিয়ে রাখতে পারেনি কোন অপশক্তি। সকল জল্পনা কল্পনা ও হুমকি ধামকি মিথ্যা ষড়যন্ত্র বাঁধা বিপত্তির অবসান ঘটিয়ে আনারস প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী মাঠ কাঁপাচ্ছেন সুমন আহমেদ ভুঁইয়া।
নির্বাচনী মাঠে কোন প্রার্থীর থেকে পিছিয়ে নেই তিনি শত শত নেতাকর্মী আর জনসাধারণের সমাগমেই যেন বলে দিচ্ছে জনপ্রিয় বাবার জনপ্রিয় ছেলে সুমন আহমেদ ভুঁইয়া। তাঁর এমন জনপ্রিয়তা ইতোমধ্যে অনেকর চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে শোনা যাচ্ছে লোকমুখে।
ইউনিয়নটির উপ-নির্বাচনে প্রচার
প্রচারণা ও জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকলেও জয়ের ব্যাপারে কতটা আশাবাদী এবং বিজয়ী হলে এলাকার মানুষের জন্য কি করবেন জানতে চাইলে সুমন ভুঁইয়া বলেন,
আমার বাবা মরহুম সৈয়দ আহমেদ মাস্টার স্বর্ণপদক প্রাপ্ত তিনবারের চেয়ারম্যান ছিলেন আমি তাঁর ছেলে সুমন আহমেদ ভুঁইয়া, আমি ছোট বেলা থেকে রাজনীতি করে আসতেছি আমাকে এলাকার মানুষ চেনে ও জানে। ইয়ারপুর ইউনিয়নে আমার এবং বাবার কতটা অবদান আছে তা আমার ইউনিয়নের প্রতিটি মানুষ জানে আমার বাবা যদি খারাপ মানুষ হতো তাহলে আমার বাবাকে তাঁরা ভোট দিয়ে তিনবার নির্বাচিত করতেন না।
আমি সেই গর্বীত বাবার সন্তান তাই আমি শতভাগ আশাবাদী এলাকার মানুষ আমাকে নিরাশ করবেন না। আর সবার দোয়া ও ভোটে আমি জয়ী হলে আমার বাবার অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করার লক্ষে কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।